Posts

Twelve points post covid-19 solution measures to be taken for the persons with disabilities

Twelve points post covid-19 solution measures to be taken for the persons with disabilities  Government of India should take some post covid-19 solution measures for the persons with disabilities through its various government department and agencies. 1. A district wise, State wise database only including name, guardian's name, phone number and addresses should be initiated, prepared and forwarded from the District Collector with special emphasis on the beneficiaries who are above 18 years old. Separate lists for the persons with intellectual and developmental disabilities including autism and other cognition related disability should be prepared with utmost importance. Appropriate Ministry of Government of India should seek the exhaustive and complete list from the Collectors of different districts in India. This database should be prepared with Google sheet of registered gmail address of District Collector and should be shared with one unique central Gmail address

Kalyani Life Institute starts distribution of food grains and dry ration to the BPL families of persons with intellectual and developmental disabilities

Image
Kalyani Life Institute in association with Covid Crisis Support Network distributed essential medicines, food grains and dry ration to the BPL families of persons with intellectual and developmental disabilities located in different part of West Bengal with the financial assistance of Parivaar. Parivaar Bengal has initiated to form a big network with all Disability Groups (specially DAF WB) of WB and formed COVID 19 CRISIS SUPPORT NETWORK for PwDs.(CCSN) Day - 1: Corona crisis-food and medicine distribition Day - 2: Corona crisis-food and medicine distribition Day - 3: Corona crisis-food and medicine distribition Day - 4: Corona crisis-food and medicine distribition Day - 5: Corona crisis-food and medicine distribition Day - 6: Serampur, Hooghly - Corona crisis-food and medicine distribution Day - 7: (Nabadwip-Chinsurah-Kalyani) Corona crisis-food and medicine distribition Day - 8: (Kalyani-Nabadwip) Corona crisis-food and medicine distribition Day - 9: (Maju-Jagatballavp

Kalyani Life Institute observed Intellectual Disabilities Day focussing on Health disparities

Image
Kalyani Life Institute observed Intellectual Disabilities Day focussing on Health disparities. People with intellectual disabilities as a group have higher rates of adverse health conditions such as epilepsy and neurological disorders, gastrointestinal disorders and behavioral/psychiatric problems compared to people without disabilities.  Adults with intellectual disability have also higher prevalence of poor social determinants of health, behavioral risk factors, depression, diabetes, poor or fair health status than adults without intellectual disability. In the UK, people with intellectual disability live on average 16 years less than the general population. We have organised Health Camp with Homeopathic Doctors. Beneficiaries also enjoyed different play activities today. Videos on Play activities https://youtu.be/Hu1YwMLyhAA https://youtu.be/1aKXI16Bvrk https://youtu.be/yZbk5-KB180

Stall at Kalyani Book Fair Stall No - 37

Image
We have supported a stall organised by our self advocates at Kalyani Book Fair from today to 16th December.  Products like  Glass diya,  Wax art,  Showpiece tray,  Gel wax showpiece,  Browny Diya,  Cocktail diya,  Agarbatti,  Five and one rupee candle,  Cumin powder,  Coriander,  Turmeric powder,  Dhoka mix,  Beson  are line-produced by our beneficiaries have been displayed here .

ন্যাশনাল ট্রাস্ট পরিচালিত নিরাময় প্রকল্প

নিরাময় একটি হেলথ ইন্সিওরেন্স। ন্যাশনাল ট্রাস্ট এর দশ টি প্রজেক্ট এর মতনই একটি প্রজেক্ট।এটি বর্তমান কেন্দ্রীয় সরকারের একটি ফ্লাগশিপ প্রজেক্ট। ন্যাশনাল ট্রাস্ট থেকে এই প্রোজেক্টের জন্য অটিজম, সেরিব্রাল পালসি এবং মাল্টিপল রেটার্ডেশন বাচ্চাদের স্বাস্থ্য বীমা করানো হয়। এই স্বাস্থ্য বীমা করানোর জন্য প্রথম বছর পাঁচশ টাকা, এপিএল এর জন্য এবং আড়াইশো টাকা, বিপিএল এর জন্য লাগে। রিনুয়াল করবার জন্য যথাক্রমে আড়াইশো এবং পঞ্চাশ টাকা লাগে। অন্য বীমার সঙ্গে এর পার্থক্য হল এই বীমা তে দশ হাজার টাকা থেরাপি বাবদ, আট হাজার টাকা অন্যান্য চিকিৎসা, পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও ওষুধ পত্র বাবদ, আড়াই হাজার টাকা দাঁতের চিকিৎসা বাবদ, চার হাজার টাকা অল্টারনেটিভ মেডিসিন চিকিৎসা বাবদ, এমনকি যাতায়াতের জন্য এক হাজার টাকা পাওয়া যায়। এই চিকিৎসার জন্য কোন হসপিটালে ভর্তি হওয়ার দরকার লাগে না। শুধুমাত্র বিল এবং প্রেসক্রিপশন এর উপর দাঁড়িয়ে এই বীমার টাকা পাওয়া যেতে পারে। এছাড়া হাসপাতালে ভর্তি হলেও সত্তর হাজার টাকার রেইম্বুর্সমেন্ট হয়। যেখানে অন্যান্য বীমার ক্ষেত্রে হসপিটালে ভর্তি হওয়া বাধ্যতামূলক সেখানে স্পেশাল বাচ্চা

শেষ কোথায় (অন্তিম ও অসমাপ্ত পর্ব)

বাবা-মা ও অন্যদিকে অভিজ্ঞ থেরাপিস্টরা। কখনো বাবা-মায়েরাও থেরাপিস্ট হয়ে গিয়েছেন বাচ্চার কারনে। অভিজ্ঞ থেরাপিস্ট পরবর্তীকালে বাবা-মা হয়েছেন এরকমটা খুব শোনা যায় না। বাবা-মাকে কিন্তু রাত্রে শোয়ার আগের সময়টুকু অব্দিও অটিজমকে সঙ্গে নিয়েই থাকতে হয়। এমনকি দুটো অব্দি বিছানায় ছটফট করা অটিজম বাচ্চাটা বাবা-মায়ের সঙ্গেই থাকে। থেরাপি সেন্টারে শিখে আসা কোন ফর্মুলায় তখন কাজে লাগে না। সকাল সন্ধ্যার প্রাথমিক নিজস্ব কাজকর্মগুলো পয়তাল্লিস মিনিটের সেশনে forward chaining , backward chaining মুখে বলে দেওয়া যায়, কিন্তু হাতে কলমে কাজ করতে গিয়ে নাকানি খেতে হয় সেই বাবা-মা কেই। উনিশ-কুড়ি বছর বয়সে যখন আর আরলি ইন্টারভেনশনের প্রয়োজন থাকে না, তখন নিরক্ষর, পরনির্ভরশীল ছেলেকে নিয়ে সেই মাকেই চোখের জল ফেলতে হয়। আমার সন্তানকে কে দেখবে? "শেষ কোথায়" রচনাগুলিতে আমি এই বাবা-মায়ের শক্তিটাকেই পুনরুজ্জীবিত করতে চেয়েছি। প্যারেন্ট সংস্থাগুলোর বীজটা বুনতে চেয়েছি। আমরা বাবা-মায়েরা সবাই একই পালকেরই পাখি। একটু ঠোকাঠুকি তো লাগতেই পারে। তবু দিনের শেষে বেডরুমে শুয়ে আপনিও যে চিন্তা করেন, আর একজন বা

শেষ কোথায়? (শুরুর কথা-দ্বিতীয় অধ্যায়)

"শেষ কোথায়" রচনার প্রথম অধ্যায়ে যে কথাগুলোর সূচনা করেছিলাম, তার সূত্র ধরে এই পরিকল্পনাকে বাস্তবায়নের জন্য কতগুলো স্তরের চিন্তাভাবনা করে রাখা হয়েছে। আমি যেহেতু পুরো ব্যাপারটা ব্লগ আকারে লিখছি, সেক্ষেত্রে প্রজেক্টলিখনের বাধ্যবাধকতা নাও থাকতে পারে। স্তরগুলির বিন্যাস কমবেশি সময় ও স্থানবিশেষে অন্যরকম হতে পারে, তবু মূল দুটো স্তম্ভের উপর এই মডেলটি দাড়িয়ে থাকবে। Application of human interface এবং technological intervention এই দুয়ের সমতুল্য ব্যবহার মডেল ধারণাটির মূল ভিত্তি। কমিউনিটি লিভিং বহুকাল ধরেই হয়ে এসেছে, প্রতিবন্ধকতা থাকুক বা না থাকুক। এই সিন্ডিকেট ব্যুরো মডেলটির সঙ্গে কমিউনিটি লিভিং এর কোন বিবাদ নেই। এটুকু বলতে পারাই যায় যে, কমিউনিটি লিভিং এর জন্য যে প্রাথমিক খরচ প্রয়োজন পড়ে, প্যারেন্ট সিন্ডিকেট ব্যুরো ততটা খরচসাপেক্ষ নয়। এই সিন্ডিকেট পাঁচ থেকে দশ কিলোমিটারের বৃত্তের মধ্যেই কাজ করতে পারে। যেহেতু এই বৃত্তের মধ্যেকার সমস্ত বিশেষ মানুষকে কেন্দ্রীকরণ করা হচ্ছে, সকলের অবস্থান একটি বৃত্তের মধ্যে কতগুলো নির্দিষ্ট বিন্দুর মতো ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকছে, তাই বৃত্তের বাইর

শেষ কোথায়?

সন্তানের প্রতিবন্ধকতা বুঝতে পারার পরে পিতা মাতার সবচেয়ে বড় চিন্তা যে আমার পর সন্তানকে কে দেখবে? বয়স যত বাড়ে নির্ভরশীলতা ততো বাড়ে। শেখানো ছোট ছোট কাজগুলো শিশু ভুলে যায়, উল্টে আমরাও হাতে হাতে সব কিছু করে দিয়ে তাকে আরো পরনির্ভরশীল করে তুলি।  চোদ্দ বছর বা তারও পরে আস্তে আস্তে যখন বুঝতে পারা যায় যে বাচ্চার পড়াশুনা সেইমতন এগোলো না, নিজের কাজগুলো ঠিকমতন নিজে করতে পারে না, দৈনন্দিন প্রাকৃতিক কাজেও আমাকে সাহায্য করতে হয়, তখন বাবা মায়ের মন চঞ্চল হয়ে ওঠে, আমার পরে সন্তানকে কে দেখবে? চিন্তাটা খুবই স্বাভাবিক। বহু ইস্পাতকঠিন পিতা-মাতার অন্দরমহলের শিশুমনে আমি এই কষ্টটা দেখেছি। মেনে নেওয়া বা ছেড়ে দেওয়ার মানে এই নয়, আমি আমার সন্তানের ব্যক্তিগত জীবন, স্বীকৃতি, ভালো লাগাকে অস্বীকার করবো। পাখির মধ্যে সহজাত উড়বার প্রবৃত্তি থাকে, বাবা পাখির কাজ শুধু ধাক্কা দেওয়া। আমার কিছু গুছানো চিন্তাভাবনা আছে। আপনাদের ভালো লাগলে আমরা এগোতে পারবো। আত্মকেন্দ্রিক সন্তান পিতা-মাতার জন্য বৃদ্ধাশ্রমের খোঁজ করেন। পিতা-মাতা হয়ে সন্তানের জন্য আশ্রমের খোঁজ করাকে, আত্মকেন্দ্রিকতা বলে কিনা জানি না। জেল, গারদ, ব

অটিস্টিক শিশুর খাদ্যবিচার

বেশিরভাগ অটিস্টিক শিশুই খেতে ভালোবাসে। অবশ্যই খাবারে বৈচিত্র্য থাকতে হবে। খাবারটা সুন্দর প্যাকেটে মোড়া হতে হবে, শিশুর নতুন স্বাদের খাবারের প্রতি আকর্ষণ থাকাটাই স্বাভাবিক। খাবার যদি নিষিদ্ধ হয়, আকর্ষণ আরো বাড়ে। অটিস্টিক শিশুর কাছে খাবার শুধু স্বাদের জন্য নয়, বর্ণ, গন্ধ, শব্দ, আকৃতি সব অনুভূতি শিশুদের খাওয়ার সঙ্গে জড়িয়ে আছে। অটিস্টিক শিশুর কাছে পটেটো চিপসের স্বাদের থেকে কচ কচ শব্দ আকর্ষণীয় হতে পারে। একটি গুড়ের ডেলার থেকে আকর্ষণীয় মোড়কে মোড়া চকলেট অনেক বেশি লোভনীয় হতে পারে। ভিড় বাসে কন্ডাক্টর বলেন, পিছন দিকে এগিয়ে চলুন। অটিজমের সঠিক খাবার খুঁজে পেতে গেলে আমাদের ঠিক পিছন দিকে এগোতে হবে। বিষয়টি একটু ব্যাখ্যা করে বলি। অটিজমের বাড়বাড়ন্তের অন্যতম মূল কারণ খাদ্যদ্রব্যজাত টক্সিন। এই টক্সিন সরল ভারীমৌলের আকারে শিশুর রক্তে শোষিত হয়। রক্তে শোষিত টক্সিনের কিছু অংশ সেরিব্রোস্পাইনাল ফ্লুইড মিশে যাওয়ার কারণেই প্রয়োজনীয় নিউরোনগুলি অকেজো হয়ে পড়ে। যাকে আপনি অটিজম বলে জানছেন, ফল্গুধারার মতো আপনার শিশুর মানসিক প্রতিবন্ধকতা বেড়ে যাচ্ছে। মুক্ত অর্থনীতি পূর্ববর্তী যুগের কথা মনে করু

  (#2) অটিজম সম্বন্ধে কিছু প্রাথমিক ধারনা

কোন শিশুর মধ্যে অটিজিম্ আত্মমগ্নতার বিশেষত্ব দেখা গেলে পিতা-মাতা প্রাথমিকভাবে এর সুদূরপ্রসারী প্রভাব সম্বন্ধে সুসংগঠিত ধারণা পান না। অটিজম যে একটি জীবনব্যাপী বৈশিষ্ট্য ও লক্ষণ, এই সত্য কথাটা একজন সবে জানা বাবা-মা'র কাছে গ্রহণ করাটা বেশ কঠিন। বয়জ্যেষ্ঠরা কনিষ্ঠের মন ভাঙাতে চান না, সুযোগসন্ধানীরা আয়ের উৎসকে কমাতে চান না, যদি কোন প্রাচীন অটিস্টিক পরিবার সত্যটি বলেন তবে তাকে সন্দেহের চোখে দেখা হয়। ভাবা হয় যে তোমরা পারোনি বলে আমরাও কি পারবো না। তর্ক বিতর্ক চলতে থাকুক, কিন্তু সকলকেই অটিজমের সত্যটা বুঝতে হবে। পৃথিবীতে বহু পরিবার এবং অটিজম মানুষ তাদের বৈশিষ্ট্য নিয়ে খুবই আনন্দে আছে। যারা উপলব্ধি করেছেন তাদেরই কষ্টটা কমেছে। অটিজম সাধারণত দুই বছর থেকে আট বছরের মধ্যে বুঝতে পারা যায়। অটিজম নির্ধারিত হবার পরই কতগুলি বিষয় মনে রাখতে হবে। যথাসম্ভব নিম্নলিখিত কাজকর্মগুলি থেরাপি, স্পেশাল এডুকেশনের পাশাপাশি বছর খানেকের মধ্যে শেষ করতে হবে। ১) যতটা সম্ভব অটিজম সম্বন্ধে অল্প সময়ের মধ্যে বুঝে নিতে হবে। বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা, ওয়েবসাইট, আলোচনা চক্র, হোয়াটসঅ্যাপ, ফেসবুক গ্রুপ থেকে অটিজম সম্বন্ধে

ভালোলাগার ভিলাই ভ্রমণ

আমরা ক পেয়েছি। কল্যাণী লাইফ ইনস্টিটিউট ভারতের শ্রেষ্ঠ পিতামাতার পরিচালিত সংস্থা হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। কেন্দ্রীয় সমাজকল্যাণ পূর্ণমন্ত্রী ডক্টর থহরচাঁদ ঘেলোট মহাশয় আমাকে ভিলাই শহরে পরিবার ইন্ডিয়ার পরিচালিত ন্যাশনাল প্যারেন্ট মিটে পুরস্কৃত করবেন। এইজন্যই ভালোলাগার ভিলাই ভ্রমণ। শরীরের ক্ষমতা এবং কাজের চাপ দিনে দিনে ব্যস্তানুপাতিক হয়ে যাওয়ায় স্থির করলাম ঝটিকা সফর করবো। সকাল 5:35 এর ফ্লাইটে রায়পুর গিয়ে সেখান থেকে ভিলাই আবার একই ভাবে ফিরে আসা দিনের দিনে। কল্যাণীর গাড়ি চালকের নিজের ছেলেও অটিস্টিক। হিসাব মতো সেও অভিভাবক। তাই সময়ের কোনো ভুলচুক হলো না। ইন্ডিগো বিমান অযথা আধঘন্টা দেরী করলো। দেরি করতেই পারে। পরিষেবিতর চেয়ে পরিষেবকের সময়ের মূল্য বেশি। সকালের একটা গন্ধ থাকে। কেমন ঠান্ডা ঠান্ডা, বুক ভরে নিঃশ্বাস নেওয়া যায়। ভাবি হয়তো যাত্রা খুব কষ্টকর হবে, কিন্তু সকালের পরিবেশটাই মন ভালো করে দেয়। একটু পয়সা বেশি দিয়ে জানলার ধারে একটা সিট নিয়েছিলাম সূর্যোদয় দেখবো বলে। কুয়াশায় ঢাকা আকাশে সূর্যের আলো ভালো করে দেখা গেল না। চোখ ঢুলে ঢুলে আসছিল। তীব্র নীল বিমান সুন্দরীরা ডেমো পজিশ

অটিজম সম্বন্ধে প্রাথমিক ধারণা

অটিজম বা আত্নমগ্নতা একধরনের মানসিক বৈশিষ্ট্য যা শিশুদের মধ্যে পরিলক্ষিত হয়। এটি কোন রোগ বা মানসিক বিকার নয়। কিছু পছন্দ-অপছন্দ, ভালোলাগা, নিজের মতো করে থাকা এবং শৃঙ্খলাবদ্ধ জীবন যাপনের ধারা এই অটিজম শিশুদের মধ্যে দেখা যায়। এটি একটি স্পেকট্রাম ডিসঅর্ডার এবং বিভিন্ন শিশুর ক্ষেত্রে বিভিন্ন রকমের হতে পারে। এক শিশু থেকে অন্য শিশুর মধ্যে অটিস্টিক আচার-আচরনে ফারাক থাকতে পারে। অটিজমের মাত্রা অনুযায়ী শিশুর পড়াশোনা ও জীবনযাত্রার প্রতিবন্ধকতা কমবেশি হতে পারে। মূলত দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে শিশুদের এই অটিস্টিক আচরণ পরিলক্ষিত হয়। যে যে বৈশিষ্ট্য দেখা মাত্র একটি শিশুর মধ্যে অটিস্টিক আচরন আছে বলে মনে করা হয় সেগুলি হলো, ১) চোখে চোখে না তাকিয়ে কথা বলা। ২) খেলার জিনিস বাদে অদ্ভুত কিছু জিনিসে আসক্তি। ৩) শব্দ, গন্ধ বা আলো থেকে অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া। ৪) নিজের মধ্যে ডুবে থাকা। ৫) অস্বাভাবিক চঞ্চলতা প্রকাশ করা। ৬) কিছু বিশেষ ধরনের একঘেয়েমি কাজকর্ম করা ইত্যাদি। অটিস্টিক শিশুর মধ্যে তিন ধরনের প্রতিবন্ধকতা পরিলক্ষিত হয়। ১) কথা কমে যায় বা বন্ধ হয়ে যায় বা শেখানো শব্দগুলো হারিয়ে যায়। ২) অন

চোরা বিষ

আগে বাড়ির সামনে কেউ ডুগডুগি বাজাতে বাজাতে গেলে ভাবতাম কেউ একটা বড় বাঁদর, একটা ছোট বাঁদর নিয়ে যাচ্ছে। আজকাল আর বাঁদর নিয়ে যায় না। সস্তায় বানানো হাড়ি-পাতিল-বালতি বিক্রি করার জন্য সেই বাঁদরের ডুগডুগি বাজাতে হয়। পুরনো অভ্যাসমতো দৌড়ে বারান্দায় গিয়ে ঠকে যেতে হয়। সামনের বাড়িটা দোতলা হয়ে যাওয়াতে আজকাল আর শীতের রোদ্দুর টাও আসে না। শীতকালে মুখ দিয়ে আগের সিগারেটের মতো ধোঁয়া বের হতো। দাঁতগুলো ঠকঠক করে কাঁপতো। এখন যেন পৃথিবীও বুঝে গেছে এখানকার বাসিন্দারা ঠিক কী চায়। এয়ার কন্ডিশন এর মত ঠিক তেরোতে তাপমাত্রা ধরে রেখেছে। ঠান্ডা কমবো কমবো করে কমেনা, বাড়তে চাইলেও পারে না। ঠান্ডার মধ্যে নিঃশব্দে চলা টোটোগুলোর একটা অদ্ভূৎ শব্দ রয়েছে। যেন বেহালার একটা তারকে নির্দিষ্ট টানে বেঁধে ছড় দিয়ে ঘষে চলেছে। একইরকমের একই ভাবে। তেলে চলা গাড়ির ঘর ঘর আওয়াজের থেকে ভালো। একটু পুরনো হলেই গাড়ির আওয়াজের মধ্যে গিয়ার পরিবর্তনের এক - দুই - তিন - চার শব্দ, যেন মনে হয় নারকেল গাছে কেউ দড়ি বেঁধে উঠে চলেছে। কালো ধোঁয়ায় নাক মুখ জ্বলে যায়। ঈশ্বর গুপ্ত সেতু দিকে যাওয়ার রাস্তার দু'পাশে গাছগুলো দাড